স্বাস্থ্যকর ফল সম্পর্কে অবশ্যই আপনার যথেষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন। কারণ সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাইলে নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া আবশ্যক।
আপনি ইচ্ছা করলেই কিন্ত আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারেন। তাঁরজন্য দরকার শুধু স্বাস্থ্যকর খাবারের নিয়মানুবর্তিতা, সুন্দর একটা রুটিন।
শরীর ও মন সতেজ থাকলে যেকোনো কাজই সঠিক ও সুন্দরভাবে করা যায়। যত চাপ, সমস্যা আসুক না কেন খুব সহজেই সম্মুখীন করা যাই। এরজন্য আপনার শরীর, স্বাস্থ্য এবং মনকে ভালো, সতেজ ও সুস্থ্য রাখতে হবে। আমরা প্রায় বলে থাকি, শরীর ভালো লাগছে না, মন খারাপ, শরীর দুর্বল লাগছে, এখানে এইসব কিছুই সহজে সমাধান করতে পারবেন।
স্বাস্থ্যকর ফল খাওয়ার গুরুত্ব
শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার অনেক উপায় রয়েছে, তাঁর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে স্বাস্থ্যকর ফল। নিয়মিত পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পারলে শরীর ঠিক রাখার জন্য অনেক ভূমিকা রাখবে। আপনার দেহে যদি পর্যাপ্ত শক্তি না থাকে, বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি না থাকে, ফিটনেস সবল ও সুস্থ্য না থাকে, তাহলে কিন্ত এমনিতেই আপনার স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাবে। এবং এককথায় যদি বলি, কোন কাজই করতে পারবেন না। তাই অবশ্যই ভালো, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর ফল নিয়মিত খাওয়া উচিত।
এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন ১০টি স্বাস্থ্যকর ফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। অর্থাৎ যে ফল গুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালোরি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়ামসহ খাদ্যের সব পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধমান আছে এবং যা যথেষ্ট পরিমাণে সবার নিয়মিত খাওয়া উচিত। তাহলে আর দেরি কেন জেনো নিন ১০টি স্বাস্থ্য ফলের তালিকা সাথে উপকারিতা এবং তাদের গুণাগুণ।
০১। পেয়ারা
০২। আপেল
০৩। খেজুর
০৪। লেবু
০৫। কলা
০৬। ডাব
০৭। আম
০৮। কমলা লেবু
০৯। আমলকী
১০। আনারস
০১। পেয়ারা
আমরা যত ধরনের দেশী ফল দেখে থাকি সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পেয়ারা। এটি একটি পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু ফল। দেশের ৬৪ জেলাতেই পেয়ারার চাষ হয়ে থাকে এবং সব সময় পাওয়া যাই বলে এটি খুব জনপ্রিয়।
প্রায় সবাই পেয়ারা খেতে পছন্দ করে। কেনই বা পছন্দ করবেন না, এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালসিয়ামসহ প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিকর উপাদান এবং এটি খুব রুচিশীল। কিন্ত তারপরেও আমরা অনেকেই নিয়মিত পেয়ারা খাই না। এটিতে যে পরিমাণ পুষ্টি গুণাগুণ রয়েছে শরীর, স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রয়োজন। তাই নিয়মিত পেয়ারা খাওয়া উচিত বিশেষকরে ছেলেদের। এটি দামে সস্তা অন্যান্য ফল গুলোর থেকে এবং যত্রতত্র পাওয়া যাই, যার ফলে যেকোনো সময় সংগ্রহ করে খেতে পারেন।
পেয়ারার প্রধান উপকারিতা –
• পেয়ারা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
• ডায়াবেটিস এবং ক্যানসার প্রতিরোধে এটি সক্রিয় ভূমিকা রাখে।
০২। আপেল
আপেল মূলত তাঁর মিষ্টি স্বাদের জন্য সারা বিশ্বে জনপ্রিয় রুচিশীল ফল হিসেবে পরিচিত। এটি খেলে শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টি যোগায়, শরীর মন শক্ত, সবল ও সতেজ রাখে। এবং এটি একটি পানি জাতীয় ফল যেখানে প্রায় ৮০% পানি পাওয়া যাই যা আমদের শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
এছাড়া আপেলে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ যেমন ভিটামিন সি, কে, ই ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, পটাশিয়াম সহ আরও অনেক কিছু। নিয়মিত আপেল খেলে শরীর ও মন সতেজ থাকে এবং স্বাস্থ্য ভালো থাকে। নিয়মিত খাদ্যের তালিকায় ও একটি আপেল রাখতে পারেন, না পারলে অন্ততপক্ষে ২/৩ দিন পর পর হলেও নিয়মিত ভালো ফরমালিন মুক্ত আপেল খাওয়ার চেষ্টা করুন।
আপেলের প্রধান উপকারিতা –
• ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় আবং দাঁত ভালো রাখে।
• ডায়ারিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৩। খেজুর
খেজুর অত্যন্ত সুস্থাদু ও রুচিশীল একটি ফল, যার রয়েছে আশ্চর্যজনক উপকারিতা। নিয়মিত সকালে অথবা রাতে ৪/৫ টা করে খেজুর খেতে পারলে, ভালো ফল পাওয়া যাই, যা শরীর স্বাস্থ্য উপযুক্ত রাখার জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
দুঃখজনক হলে ও সত্য যে কিছু মানুষ আছে যারা রমজান আসলেই খেজুর খেতে পছন্দ করে বা খেয়ে থাকে। কিন্ত এটিতে যে পরিমাণ ভিটামিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ও আরও অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তাঁর জন্য আমাদের নিয়মিত খাওয়া উচিত।
প্রতি ২০০ গ্রাম পরিষ্কার, তাজা ও ভালো মানের খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যার থেকে ৪৬০ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যাই। এছাড়া বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই বুঝতেই পারছেন, ৪/৫ টা খেজুর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কি পরিমাণ ভূমিকা রাখে। তবে সব সময় ভালো, পরিষ্কার খেজুর খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
খেজুরের প্রধান উপকারিতা –
• ত্বক ভালো রাখতে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
• ক্যান্সারসহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে বিরাট ভূমিকা রাখে।
০৪। লেবু
সারা বিশ্বজুড়ে রয়েছে লেবুর খুব জনপ্রিয়তা। ভাত-মাংস বা এইরকম বিশেষ খাবারের সাথে প্রায় সবাই লেবু খেতে পছন্দ করি, কারণ এটি রুচি বৃদ্ধি করে। এবং গরমের সময় ও লেবুর শরবত খেতে অনেক পছন্দ করি। লেবু অনেক ভাবে খাওয়া যাই। কিন্ত আমরা কি আদৌ জানি লেবু খাওয়ার উপকারিতা কী কী? এবং কিভাবে কখন খেতে পারলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?
অবশ্যই জানা উচিত, কারণ শরীর, স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য এটি অনেক উপকারি। ১ টি ভালো ও বড় থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রস পাওয়া যাই। আর ১০০ গ্রাম লেবুর রসে আছে অনেক পুষ্টি, যেমন ক্যালরি, প্রোটিন, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, কোলেষ্টেরল, ফোলিয়েটসহ আরও কিছু। নিয়মিত ১ গ্লাস লেবুর পানি খেতে পারলে শরীরে পাবেন অসাধারণ উপকারিতা। পৃথিবীর সব পানীয় জুস থেকে লেবুর শরবতের গুণাগুণ বেশি, সুস্বাদু এবং অন্যতম। তাই নিয়মিত লেবুর রস বা শরবত খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং গীষ্মের সময় প্রতিদিন খাওয়া দরকার।
লেবুর প্রধান উপকারিতা –
• বুক জ্বালা প্রতিরোধ করে এবং লিভার সুস্থ রাখে।
• মুখের রুচি বাড়াতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
০৫। কলা
কলা একটি জনপ্রিয় খাদ্য, এটি রুচিশীল হওয়ায় প্রায় সবাই কলা খেতে পছন্দ করে। কলা ১২ মাস পাওয়া যাই, এবং এটি স্বল্পদামি খাবার, যার ফলে প্রতিদিন ২ টা কলা খাওয়া সবার পক্ষেই সম্ভব। ভালো, ফরমালিন মুক্ত একটি পাকা কলাই রয়েছে আশ্চর্যজনক উপকারিতা।
যেকোনো মানুষের মনকে সতেজ রাখতে এবং শরীরের শক্তি যোগাতে বিরাট সহায়তা করে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই কার্যকরী। পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন, দিনে দুটি কলা খাওয়া শরীরের জন্য বেশ উপকারী। অর্থাৎ প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কলাকে ও রাখতে হবে। আর আমরা কিন্ত ইচ্ছা করলেই দিনে ১/২ টি ফরমালিন মুক্ত ভালো ও পরিষ্কার কলা খেতে পারি।
কলার প্রধান উপকারিতা –
• মানসিক চাপ কমায় এবং মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।
• হৃদযন্ত্র ভালো রাখে এবং কিডনি সুস্থ রাখে।
০৬। ডাব
সবচেয়ে পরিষ্কার, সতেজ এবং সুস্বাদ পানীয় খাবার হচ্ছে ডাব। আমরা সবারই মোটামোটি ধারণা আছে ডাব সম্পর্কে, কারণ দেশের প্রতেক জেলাতেই ডাব পাওয়া যায় এবং সবাই না খেলেও অনেক বার খেয়েছি। শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বেই এটি অনেক জনপ্রিয় পানীয় খাবার। ডাবের মধ্যে যে পানিটা থাকে, সেইটা দিন দিন কমে গিয়ে নারকেল হয়ে যায়।
ফিটনেস ঠিক রাখার জন্য এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এটি যথেষ্ট পরিমাণে কাজ করে থাকে। ডাবের পানিতে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরিক অ্যাসিড, পটাশিয়ামসহ আরও অনেক ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে।
ডাবের পানিতে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৬.৭ ক্যালোরি তথা ৭০ কিলো জুল খাদ্যশক্তি রয়েছে। তাহলে বুঝতেই পারছেন, ডাব আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারি খাদ্য, সুস্থ ও ভালো থাকার জন্য কতটা ভূমিকা রাখে এবং কেনই বা নিয়মিত ডাব খাওয়া দরকার। এছাড়াও এটি শক্তি যোগাতে এবং পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।
ডাবের প্রধান উপকারিতা –
• শরীরের শক্তি যোগাতে ও তৃষ্ণা মিটাতে সাহায্য করে।
• গ্যাসট্রিকের ও প্রস্রাবের বিভিন্ন সমস্যা কমায়।
ডাবের পানি পানের ১০টি বিস্ময়কর উপকারিতা জানতে, এখানে ক্লিক করুন!
০৭। আম
আম হচ্ছে পুরো বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ফল, বিশেষ করে দক্ষিন এশিয়ায় এবং এটি ভারতের জাতীয় ফল। বাংলাদেশের প্রতিটা অঞ্ছলে আম গাছ রয়েছে, বিশেষ করে রাজশাহী ও চাপায়নবাবগঞ্জে সবচেয়ে বেশি আমের চাষ হয়ে থাকে। আমকে বলা হয়ে থাকে ফলের রাজা। সারা বিশ্বে প্রায় ৩৫ প্রজাতের আম রয়েছে। আম খুব সুস্বাদু এবং এটি কাঁচা ও পাকা দুভাবেই খাওয়া যাই।
এবার জানুন আমের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে, সব ফল থেকে স্বাদে ও পুষ্টিতে এটি অতুলনীয়। আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের পুষ্টি উপাদান। আমে অনেক ভিটামিন ‘এ’ বা ক্যারোটিন, ভিটামিন ‘সি’ সহ খনিজ পদার্থ, ও ক্যালোরি রয়েছে। যার ফলে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে, শরীর, স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিরাট ভূমিকা রাখে। যদিও বছরের সবসময় তেমন ভালো আম পাওয়া যায় না, তবে বেশির ভাগ সময় প্রাপ্য থাকে। আম কিনার সময় ফরমালিন মুক্ত কিনা দেখে নেওয়া উচিত। শরীর, স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য নিয়মিত ভালো, পরিষ্কার পাকনা অথবা কাঁচা আম খেতে হবে।
আমের প্রধান উপকারিতা –
• পাকা আম আমাদের ত্বক সুন্দর, উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে সহায়তা করে।
• যেহেতু প্রচুর ভিটামিন এ রয়েছে, তাই চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
০৮। কমলা লেবু
স্বাস্থ্যকর ফল গুলোর মধ্যে কমলা লেবু অপরিসীম। আসলে কমলা এক প্রকার লেবু জাতীয় রসালো জনপ্রিয় ফল। একটি কমলা লেবুতে রয়েছে অসাধারণ পুষ্টিকর উপাদান।
এটিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি, ক্যালসিয়ামসহ আরও অনেক কিছু। মুখের রুচি বৃদ্ধি সহ শরীর স্বাস্থ্যের অনেক উপকার করে থাকে। একটি কমলা লেবু ওজন কমানো, শরীরে শক্তি যোগানো, রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা, দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করা, হার্ট সুস্থ্য রাখা ও পাকস্থলী পরিষ্কার সহ নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন ১ টা কমলা লেবু ইচ্ছা করলেই খাওয়া যাই। প্রতিদিন না হলে ও অন্ততপক্ষে ২ দিন পর পর ১/২ কমলা খেতে পারেন। যদি আপনি আপনার শরীর ও ফিটনেস ভালো রাখতে চান।
কমলা লেবুর প্রধান উপকারিতা –
• ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
• বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে যতেষ্ট ভূমিকা রাখে।
০৯। আমলকী
বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে আমলকি ভূমিকা অপরিসীম। আমলকি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সুস্বাদু একটি ফল। আমলকী নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে, অনেক চিকিৎসকরা বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আমলকীকে প্রধান্য দিয়ে থাকে। অনেকেই ইতোমধ্যে জানি, আমলকীর ভেষজ গুণ রয়েছে প্রচুর এবং রয়েছে যতেষ্ট পরিমাণে ক্যালরি। শরীর ও ফিটনেস উপযুক্ত রাখতে চাইলে, দুর্বলতা কাঁটাতে চাইলে আমলকি খাওয়া উচিত নিয়মিত।
আমলকীর প্রধান উপকারিতা –
• চুলের গোড়া মজবুত ও খুসকির সমস্যা দূর করে চুল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
• কিছু ক্যানসার নিরাময়সহ অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
১০। আনারস
আমরা সবাই জানি, আনারস একটি মৌসুমী ফল এবং এর চাহিদা ও রয়েছে বেশ, অর্থাৎ প্রায় সবাই আনারস খেতে পছন্দ করে। কেনই বা করবে না, এটিতে রয়েছে অনেক পুষ্টি খেতে অনেক সুস্বাদু। যেহেতু আনারসের অনেক উপকারিতা রয়েছে, তাই ভালো, ফরমালিন মুক্ত খাওয়া উচিত।
আনারসের প্রধান উপকারিতা –
• দাঁত ও হাড় গঠনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
• আনারস হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ কার্যকরী।
এই ১০ টি স্বাস্থ্যকর ফল ছাড়াও আর অনেক ফল রয়েছে, ভালো খাদ্য সবসময় খাওয়া দরকার। তবে পুষ্টিকর গুলো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখা অবশ্যই উচিত। আশা করি ভালো স্বাস্থ্যকর ফল সম্পর্কে ভালো ধারণা পেয়েছেন।
আরও পড়ুন –
টমেটো খাওয়ার ৭টি বিস্ময়কর উপকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে যে ৭টি খাবার