ব্রান্ডিং বানানোর উপায়
নিজেকে ব্রান্ডিং বানানোর উপায় এবং উপকারিতা

আপনি যদি কোন প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে চান বা বিশেষ করে ডিজিটাল মার্কেটার হতে চান, তাহলে নিজেকে ব্রান্ডিং বানানোর উপায় সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকা প্রয়োজন।

পার্সোনাল বা নিজেকে ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি লাভ করার মধ্যে রয়েছে অনেক উপকারিতা। এই আর্টিকেল আপনি জানতে পারবেন নিজেকে ব্রান্ডিং বানানোর উপায় এবং উপকারিতা।

নিজেকে ব্রান্ডিং বানানোর উপায়

০১। কোন একটা কাজে এক্সপার্ট হওয়া উচিত
০২। এক্সট্রা অরডিনারি বা অর্জন থাকা ভালো
০৩। ইংরেজিতে পরিষ্কারভাবে কথা বলতে হবে
০৪। একটা ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন
০৫। সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে এক্টিভ থাকতে হবে
০৬। নতুন মানুষদের সাথে পরিচিত হওয়া দরকার
০৭। যেইভাবেই নিজের কাজ সম্পর্কে সবাইকে জানান

যে ১৫টি সাইটের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই নিজের মার্কেটিং করতে পারবেন।

Facebook
YouTube
Blogger
Twitter
Instagram
LinkedIn
Pinterest
Quora
Tumblr
Snapchat
Reddit
Mix
Flickr
Skype
WhatsApp

পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর উপকারিতা

নিজেকে ব্র্যান্ড বানানোর বা পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর রয়েছে অনেক উপকারিতা। কারণ হিসেবে অনেক কিছু উল্লেখ্য করা যায়, যেমন কোম্পানির যেকোনো পন্যের প্রসারের জন্য অনেক লাভবান হবে, কাস্টমাররা প্রোডাক্ট সহজেই গ্রহণ করবে, ট্রাস্ট করবে আপনাকে ও আপনার পন্য কে। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে পার্সোনাল ব্রান্ডিং থাকাটাও অনেক জরুরী, কারণ অন্য কোম্পানিকে প্রমোট করার জন্য নিজের ব্রান্ডিং থাকলে অনেক সুবিধা হয়, আর একটা প্রশ্ন করা যায়,

আপনি ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে যদি নিজের ব্রান্ডিং না করতে পারবেন, তাহলে অন্যের কোম্পানি কিভাবে ব্রান্ডিং করবেন, তাই না।

এছাড়াও আপনি যদি কখনো নিজের একটা কোম্পানি দিতে চান, আপনার পার্সোনাল ব্রান্ডিং অনেক সহায়তা করবে কোম্পানিকে প্রমোট করার ক্ষেত্রে। তাই কেনই বা পার্সোনাল ব্রান্ডিং করবেন না, নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিতি করবেন না?

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here