স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায়
স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায়

স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায় গুলোর সম্পর্কে অবশ্যই জানা দরকার। আসলে নিজেকে স্মার্ট দাবী করাটা কিন্ত এত সহজ নয়। যতেষ্ট নিয়ম কানুন ও গুণাবলীর মধ্য দিয়েই স্মার্টনেস হওয়া যায়। তাহলে আপনাকে জানতে হবে নিয়ম বা গুণাবলী গুলো কী কী? জানার পর অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে ও ধাপে ধাপে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।

স্মার্টনেস বলতে কী বুঝায়?

স্মার্টনেস হচ্ছে এমন একটি বুদ্ধিমত্তা বা চৌকস, যেটার দ্বারা সঠিক বিবেক বুদ্ধি অনুযায়ী কাজ করতে সক্ষম হওয়া, অন্যদের সাথে ভালো আচারন করা, নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করতে পারা, সবার কাছে বিনয়ী ও জ্ঞানী হওয়া, কোন একটি কাজে থাকা অবস্থাতেও চারদিকের সবকিছু সম্পর্কে সজাগ থাকা, সুন্দর ও সঠিক উপায়ে একটা ভালো কাজ নির্ভুল ভাবে সম্পর্ন করা, খুব দ্রুততার ও দক্ষতার সাথে ধারণা বের করে শুরু করতে পারা এবং সবসময় সবার সাথে নম্র, ভদ্র ও মার্জিত ভাষায় কথা বলার সক্ষমতা অর্জন করা যায়।

স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তাঃ

একটা ছেলে মেয়ের জন্য স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। আপনি যদি সবার সামনে সুন্দর, নম্র, ভদ্র, মার্জিত ভাষায় কথা না বলতে পারেন অথবা নিখুঁত বা সঠিক তথ্য না দিতে পারেন। তাহলে পরবর্তী থেকে আপনার কথা কেও শুনতে চাইবে না ও তেমন গুরুত্ব দিবে না। যদি একটু হিসেব করে দেখেন, সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে শুরু করে রাতে ঘুমানোর আগে পর্যন্ত বাসার সদস্য, বন্ধু বান্ধবী সহ রাস্তা ঘাতে, অফিস আদালতে কত মানুষের সাথেই না চলাচল করছেন কথা বলছেন। তাদের সাথে যদি ঠাণ্ডা মেজাজে, ধীরে সুস্থে, ঠিকভাবে আচার-আচারণ, পরিষ্কার পোশাক ছাড়া ও কৌশলে, সঠিক কথা-বার্তা না বলতে পারেন, তাহলে একই সমস্যা হবে, অর্থাৎ আপনার গুরুত্ব চলে যাবে তাদের কাছে, কেও আপনাকে তেমন পাত্তায় দিবে না। তাহলে বুঝতেই পারছেন, স্মার্টনেস কেন আমাদের এত প্রয়োজন এবং এর গুরুত্ব কতটুকু।

যেহেতু শুধু একটা ব্যাপারে গুরুত্ব দিলেই স্মার্ট হওয়া যায় না, তাই অবশ্যই আপনাকে স্মার্টনেসের সব কার্যকারী উপায়, নিয়ম-কানুন বা গুণাবলী গুলো সঠিক ভাবে জানতে ও অর্জন করতে হবে। নিচে স্মার্ট হওয়ার ১০টি সহজ ও কার্যকারী উপায় বিস্তারিতসহ দেওয়া হয়েছে, যা আপনাকে খুব সহজেই স্মার্ট হওয়ার জন্য বিরাট ভূমিকা রাখবে।

০১। সবসময় নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করতে হবে।

স্মার্টনেস হওয়াটা এত সহজ ব্যাপার নয়, প্রত্যেকটা গুণাবলী অর্জনের মধ্য দিয়ে সম্ভব, নতুন কিছু শেখার চেষ্টা দিয়েই শুরু করতে হবে। নিজেকে ভালো একটা পজিশনে রাখতে হলে, অবশ্যই সবসময় নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করতে হবে। সৃজনশীল ক্ষেত্রে গুলোতে বর্তমান পৃথিবীতে যেমন যতেষ্ট সুযোগ রয়েছে, ঠিক তেমনই চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এইজন্য আপনাকে সবসময় নতুন কিছু শিখতে হবে প্রতিনিয়ত। যার ফলে অন্যদের তুলনায় আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন।

নতুন কিছু শেখা, শেখার চেষ্টা করা ও অর্জন করাই হচ্ছে সফলতার প্রথম ধাপ।“

সবসময় ভালো, সঠিক, কার্যকারী ও নতুন কিছু জানতে আগ্রহী হন, ফলে নিজের স্কিলের খাতাটা বারি হবে। স্কিল এমন একটা ব্যাপার যা আপনাকে উত্তম পজিশনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, নতুন কিছু শিখার মাধ্যমেই ভালো এবং অতিরিক্ত স্কিল যোগ করা যায়। নতুন কিছু শিখতে আপনার ভুল হতে পারে বা লোকজন কিছু বলতেও পারে, এইগুলোকে পাত্তা দিবেন না। মনে রাখবন প্রতিটা ভুল থেকে আমরা নতুন কিছু শেখার সুবর্ণ সুযোগ পাই এবং কেউ যখন যেকোনো কাজে নতুন আসে, তার মাঝেমধ্যে ভুল হওয়ার সম্ভবনা স্বাভাবিক।

০২। বেশি বেশি ভালো বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে।

আপনি যত জ্ঞানী হবেন, অন্য দশ জনের চেয়ে যত সঠিক তথ্য বেশি জানবেন, ঠিক ততটাই আপনি স্মার্টনেস হতে পারবেন। সবাইকে নতুন কিছু বুঝাতে ও শিখাতে পারবেন। তারজন্য অবশ্যই বেশি বেশি ভালো বই পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এবং বিভিন্ন সংবাদপত্র পড়তে হবে, তাহলে আপনি নিত্য নতুন গঠনাসহ যতেষ্ট কার্যকারী তথ্য কিছু জানতে ও শিখতে পারবেন। আমরা অনেকেই এখন আর লেখালেখি বা বই পড়তে পছন্দ করি না। কিন্ত জানেন কি বিল গেটস, স্টিভ জবস, মার্ক জুকারর্বাগ, এলন মাস্ক সহ বিশ্বের বিখ্যাত ব্যক্তিরা সবসময় বই পড়তেন, এবং এখনও বিল গেটস নিয়মিত যতেষ্ট পরিমাণে বই পড়ছে।

“নতুন কিছু শিখার বা অর্জন করার একটা প্রধান উপায় হচ্ছে বই পড়া।“

ভালো মানের বই পড়ার অনেক উপকারিতা আছে। বই পড়ার মাধ্যমে আপনার সৃজনশীলতাকে আরো শক্তিশালী ও প্রখর করতে এবং স্মার্টনেস বাড়িয়ে তুলবে পারবেন। তাই জীবনে উন্নত করতে হলে এবং পুরোপুরি স্মার্ট হতে হলে অবশ্যই নিয়মিত ভালো বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

০৩। সুন্দর ও মার্জিত ভাষায় কথা বলতে হবে।

ছোট বড় প্রত্যেকটা মানুষের সাথে সুন্দর ও মার্জিত ভাষায় করতে বলতে হবে। স্মার্টনেসের একটা বড় গুণ হচ্ছে সুন্দর ও মার্জিত ভাষায় কথা বলা।

“যেকোনো মানুষের সাথে উত্তম ভাষায় কথা বলুন, যতেষ্ট মর্যাদা লাভ করুন।“

মানুষের সঙ্গে ভালো ও উত্তম কথা বলার ধরণও হবে ভালো, সঠিক, নম্র, ভদ্র ও মার্জিত ভাষায়। যাতে মার্জিত ও ভদ্র দরদমাখা কথায় মানুষ ভালো কাজ করার চেষ্টা করতে এবং দুনিয়ার কল্যাণে মায়া-মমতায় ও ভালোবাসায় সে কথাগুলোকে গ্রহণ করতে পারে। আপনি যদি কাওকে রুক্ষ ও কর্কষ কণ্ঠে কোন কথা বলেন। সেইটা যত ভালোই হোক; মানুষ সে কথার প্রতি আমলে আগ্রহী হয় না বা সে কথা শুনতে চায় না।

০৪। শরীরের ফিটনেস আকর্ষণীয় রাখতে হবে।

স্মার্টনেসের একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে শরীরের ফিটনেস ভালো ও আকর্ষণীয় রাখা। বর্তমানে কে না চাই, সুন্দর ও আকর্ষণীয় ফিগার। এইজন্য অবশ্যই আপনাকে স্বাস্থ্যকর পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে, পাশাপাশি শরীরের সঠিক যত্ন নিতে হবে। শরীর, স্বাস্থ্য ও ফিটনেস ভালো থাকলে, সব কাজেই মন বসে। শরীরের ফিটনেস সুস্থ, সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখতে আপনাকে যা যা করতে হবে। প্রথমেই ভালো ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে, উত্তম স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে, সঠিক উপায়ে ত্বক ও চুলের যত্ন নিন, পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানি পান ও ব্যবহার করুন, স্বস্তিতে পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন, নিয়মিত খুব সকালে ঘুম থেকে উঠুন, নির্দিষ্ট সময়ে শারীরিক ব্যয়াম করুন, স্মার্টফোন থেকে কিছুটা সময় দুরে থাকুন এবং কিছু দিন পর পর ভ্রমনে যাওয়ার চেষ্টা করুন। শরীরের ফিটনেস আকর্ষণীয় করতে পারলে নিজের মধ্যে স্মার্টনেস ফুটে উঠবে।

ফিটনেস আকর্ষণীয় করার ও শরীর যত্ন নেওয়ার ১০ টি কার্যকারী উপায় বিস্তারিত জানতে, এখানে কিক্ল করুন।

০৫। ঠাণ্ডা মেজাজে ও ধীরে সুস্থে কাজ করতে হবে।

স্মার্ট লোকজন সবসময় যেকোনো কাজ ঠাণ্ডা মেজাজে ও ধীরে সুস্থে করার চেষ্টা করে থাকে।
অফিসের বা যেকোনো কাজে আপনাকে ঠাণ্ডা মেজাজে ও ধীরে সুস্থে কাজ করার সক্ষমতা থাকতে হবে। তাহলেই ভালো কিছু করার সম্ভব হবে। হুট করে মেজাজ গরম করে ফেললেই বা রেগে গেলেই আপনি হেরে যাবেন। কাজে উন্নত করতে পারবেন না, মানুষের ভালবাসা পাবেন না এবং সম্মিলত ভাবে কিছু করাও তেমন সম্ভব হবে না। তাই ঠাণ্ডা মেজাজে সবসময় কাজ শেষ করার মতো সক্ষমতা থাকতে হবে। এবং পাশাপাশি ধীরে সুস্থে ও কাজ করতে হবে। তারাতারি ভালো কিছু করার সম্ভব নয়, বড় কিছুর জন্য অবশ্যই উত্তম কিছুই দেওয়া উচিত। অর্থাৎ যতেষ্ট ধৈর্য থাকতে হবে, কোন কাজে পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে। এইটাই স্মার্টনেসের একটা বৈশিষ্ট।

০৬। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক পরিধান করা উচিত।

আপনি জানেন কী? ভালো পোশাক ব্যক্তিত্ব, আভিজাত্য, সভ্যতা, স্মার্ট ও লজ্জাশীলতার পরিচায়ক। সবকিছুতে পরিষ্কার পরিচ্ছন থাকা অতি প্রয়োজনীয় একটা কাজ। কারণ প্রায় সবাই এইটা পছন্দ করি এবং দেখতে ভালো লাগে। ঠিক যদি পরিপূর্ণ স্মার্ট হতে চান, তাহলে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও একটু আকর্ষণীয় পোশাক পরিধান করা উচিত। আপনি যখন সবার সাথে কথা বলতে যাবেন, তখন কিন্ত সবাই ভালো করে খেয়াল করবে আপনি কি পোশাক পরিধান পরে আসছেন, পরিষ্কার পরিচ্ছন কিনা, দেখতে সুন্দর, হ্যান্ডসাম ও আকর্ষণীয় লাগছে কিনা। হ্যাঁ এইটা দেখেও যেকোনো মানুষ সম্পর্কে কিছুটা আইডিয়া নেওয়া যায় এবং বুঝা যায় সে স্মার্ট কিনা। মানসম্মত পোশাক আপনাকে অন্যদের তুলনায় ভালো দেখাতে সাহায্য করবে।

০৭। সময়ের মূল দিন ও নতুন নতুন আইডিয়া বের করুন।

সময়কে মূল দেওয়া ও নতুন নতুন আইডিয়া বের করে কাজ শুরু করা স্মার্টনেসের সবচেয়ে বড় একটা কৌশল। যারা নতুন নতুন আইডিয়া বের করার চেষ্টা করে তারা অন্যদের চেয়ে বেশি স্মার্ট হয়ে থাকে। স্মার্টনেস হতে হলে অবশ্যই আপনাকে সময়ের যতেষ্ট মূল দিতে হবে এবং ইতিবাচক চিন্তা করতে হবে। নতুন কিছু আবিস্কার করতে হলে আপনাকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন বিষয়ের উপর পর্যাপ্ত আইডিয়া থাকতে হবে। সবসময় নিজের অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে অভিনব কিছু আইডিয়া উদ্ভাবন করার চেষ্টা করুন এবং সময়কে যতেষ্ট মুল দিন। তাহলেই স্মার্টনেস হতে পারবেন এবং ইউনিক ও ভালো কিছু তৈরি করার সক্ষমতা হবে। ফলে সাফল্যের উচ্চ শিখতে যেতে পারবেন এবং আপনার জীবনে সুফল বয়ে আনবে।

০৮। প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী চলার চেষ্টা করুন।

প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী চলা ও কিন্ত একটা স্মার্ট। অনেকেই এই কাজটা করে না তেমন। মনে রাখবেন, অন্য ১০ জনের মধ্যে একটা ভালো দিক নাই, কিন্ত সেইটা আপনার কাছে, এইজন্যই কিন্ত আপনি তাদের থেকে স্মার্ট, আলাদা এবং সফল হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকবে। তাই সময়কে নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা থাকতে হবে

হ য ব র ল এর মত করে প্রতিটি দিন কখনও ভালো কিছু করা যাবে না, সঠিক ও কার্যকারী রুটিন অনুযায়ী চলার চেষ্টা করতে হবে। ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে, তাহলেই সাফল্য সম্ভব। রুটিন তৈরি করার যতেষ্ট সুবিধা রয়েছেন। রুটিন আমাদের সময় বাঁচায়, নিয়ম মেনে চলার অভ্যাস করে তুলে, প্রতিদিন বেশি কাজ করতে সহায়তা করে যা স্মার্টনেস হওয়ার জন্য খুবই দরকারি। এইজন্যই রুটিন অনুযায়ী চলতে হবে।

০৯। শিক্ষিত ও স্মার্ট লোকজনের সাথে চলুন।

চৌকস, বুদ্ধিমান, নেতিবান ও আকর্ষনীয় মানুষকে স্মার্ট বলা হয়। তাই আপনাকে ও নেতিবাচক ও বুদ্ধিমান মানুষদের সাথে বেশি মিশতে হবে।

বহুল পরিচিত একটা কথা প্রচলন আছে “সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ”।

ভালো মানুষদের সাথে চললে আপনি ভালো কিছু শিখতে পারবেন আবার খারাপ মানুষের সাথে চললে আপনি খারাপ কিছু শিখবেন, এইটাই স্বাভাবিক। তাই স্মার্ট হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে শিক্ষিত ও স্মার্ট লোকজনের সাথে চলতে, মিশতে ও আড্ডা দিতে হবে। শিক্ষিত ও স্মার্ট মানুষদের থেকে অনেক কিছু শিখার আছে, আপনি তাদের থেকে ভালো অভিজ্ঞতা নিতে পারেন, নতুন নতুন আইডিয়াসহ কার্যকারী পরামর্শ এবং অজানা কিছু শিখতে ও জানতে পারেন। যা আপনাকে স্মার্ট হতে ও একধাপ উন্নত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

১০। অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।

স্মার্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে সব জায়গাই অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় কথা না বলা। আপনার মধ্যে সব গুণই বিদ্যমান কিন্ত যদি বেশি কথা বলেন, তাহলে আপনাকে বিরক্ত মনে করবে। অতিরিক্ত কথার মধ্যে ভুল থাকার সম্ভবনা বেশি থাকে। তাই ভেবে চিন্তে কথা বলুন।

কথা বলার সময় যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হবে –

• সঠিক ও নিশ্চিত হচ্ছে কিনা।
• স্পষ্ট ভাষায় হচ্ছে কিনা।
• অগোছালো যেন না হয়।
• তর্ক-বিতর্ক যেন না হয়।
• নেতিবাচক হওয়া যাবে না।

বিখ্যাত ব্যক্তিরা কখনও প্রয়োজনের বেশি কথা বলতেন না, শুধু অনন্যাদের কথা শুনার চেষ্টা করতেন। বিভিন্ন পরামর্শ ও কৌশল গুলো কাজে লাগানোর সুবিধা পেতেন। এর ফলে জীবনে একধাপ উন্নত ও প্রকৃত স্মার্টনেস হতে পারতো। তাই আপনিও অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় কথা বলা ও লেখা থেকে বিরত থাকুন, যদি স্মার্ট হতে চান। স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায় গুলোর

জেনে নিন, ভালোবাসার মানুষকে খুশি করার ১০টি করার উপায়, এখানে ক্লিক করুন!

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here