মন ভালো রাখার উপায়
মন ভালো রাখার উপায়

মন ভালো রাখার উপায় গুলো সম্পর্কে অবশ্যই জানা উচিত। কেননা, আপনি কী সবসময় নিজের মনকে ভালো রাখতে পারছেন? বিভিন্ন সমস্যায় বা হতাশায় ভুগছেন। মন খারাপের কারণে সঠিকভাবে ও মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে। তাহলে আজই জেনে নিন মনকে ভালো রাখার ১০টি গুরুত্বপুরন ও কার্যকরী উপায়, যা খুব সহজেই আপনার মনকে ভালো রাখবে এবং ফলে জীবন হবে সুখী ও সুন্দর।

কথায় আছে, মন ভালো আছে তো, সব কিছুই ভালো আছে। তাই সবকিছু ভালো রাখতে ও জীবনে উন্নত করতে চাইলে অবশ্যই যেকোনো পরিস্তিতিতে মন ভালো রাখা প্রয়োজন। আর মন ভালো রাখার জন্য নিচের ১০টি উপায় আপনার জানা আবশ্যক।

মনকে ভালো রাখার ১০টি উপায়

০১। সবসময় ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা করুন।
০২। আন্তরিকভাবে ও ভালোবেসে কাজ করুন।
০৩। অন্যের সমালোচনা করা বন্ধ করুন।
০৪। বড় স্বপ্ন দেখুন কিন্ত প্রত্যাশা কমিয়ে আনুন।
০৫। নিজের প্রতি সচেতন হওয়ার চেষ্টা করুন।
০৬। মন খুলে হাসার ও কথা বলার চেষ্টা করুন।
০৭। বন্ধুদের সাথে বিকালে হাঁটতে বেরিয়ে যান।
০৮। প্রতিদিন পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ুন।
০৯। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।
১০। নিয়মিত সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।

০১। সবসময় ইতিবাচক চিন্তা ভাবনা করুন।

মন ভালো রাখার উপায় গুলোর মধ্যে প্রথম ধাপ হচ্ছে, ইতিবাচক চিন্তা করা। মন ভালো রাখতে হলে অবশ্যই আপনার ব্রেইন থেকে বিভিন্ন খারাপ চিন্তা দুর করে দিয়ে সবসময় ভালো চিন্তা করতে হবে। ইতিবাচক চিন্তা আপনার মন ভালো রাখতে যতেষ্ট সহায়তা করবে। কারণ বাস্তবিক অর্থে ইতিবাচক চিন্তার শক্তি যতেষ্ট প্রখর। পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই কোন কিছু করার আগে চিন্তা করে। আর সে যে ধরনের চিন্তা ভাবনা করে, ঠিক সেই ধরনের কাজই করে থাকে। আর যখন একটি কাজ বার বার করবে, তখন এইটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে।

এখন আপনি যদি বিভিন্ন খারাপ বা নেতিবাচক চিন্তা করেন, তাহলে খারাপ কাজেই লিপ্ত হবে এইটাই স্বাভাবিক। এবং এই খারাপ কাজ গুলো একসময় আপনার অভ্যাস হয়ে যাবে। এর ফলে ভালো কাজে সহজেই মন বসবে না, সাফল্য আসবে না, দিন দিন হতাশায় পড়ে যাবেন ও সবার সাথে মিলে মিশে থাকতে মন চাইবে না। এবং সর্বশেষে আপনার মন খারাপ হতে বাধ্য হবে। ঠিক ইতিবাচক চিন্তা করলে ভালোভাবে মন দিয়ে সঠিক কাজগুলো করতে পারবেন, এবং সাফল্য একটার পর একটা আসতেই থাকবে, আপনি ও যতেষ্ট আনন্দিত হবেন মনও ভালো থাকবে।

০২। আন্তরিকভাবে ও ভালোবেসে কাজ করুন।

যেকোনো কাজ ভালো ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারলে, মন মেজাজ অনেক ভালো থাকে। এই কারণেই নিজের প্রতিটা কাজকে ভালবাসুন, এছাড়া অফসেও আন্তরিকভাবে কাজ করার চেষ্টা করুন। যদি কাজকে না ভালোবাসেন বা আন্তরিকভাবে না করেন, তাহলে সবকিছু অগোছালো মনে হবে, বেশিক্ষণ কাজে লেগে থাকতে পারবেন না, বিরক্তি চলে আসবে, অফিসের কাজে মন বসবে না ও নানান সমস্যা দেখা দিবে অর্থাৎ জীবনে সফলতা পাবেন না। তাই সবার উচিত নিজের অথবা অফিসের কাজগুলো সঠিক ও আন্তরিকভাবে সম্পন্ন করা। দেখবেন আপনার মন ভালো থাকবে। অতিরিক্ত কাজের টেনশনের কারণেও মাঝে মাঝে মন মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।

এইটাও সত্য যে কোন কাজ নিজের পছন্দ বা মন মতো না হলে, বেশিক্ষণ লেগে থাকা কষ্টকর হয়ে উঠে। এইজন্যই ভালোবাসার কাজকে সিলেক্ট করার চেষ্টা করতে হবে, এবং খুব ভালো ভাবে, আত্মবিশ্বাস নিয়ে ও আন্তরিকভাবে যেকোনো কাজ শেষ করার ইচ্ছা থাকতে হবে, তাহলে সাফল্য আসবে, মন মেজাজ ভালো থাকবে।

০৩। অন্যের সমালোচনা করা বন্ধ করুন।

অন্যকে নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা করে অযথা সময় নষ্ট করবেন না, অর্থাৎ অন্যের সমালোচনা করা বন্ধ করুন। এতে করে আপনার মন ও ভালো থাকবে। বলতে খারাপ লাগলেও, আজকাল অনেক মানুষই মার্জিত নয় এমন মন্তব্য করছে নিয়মিত এবং এইটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। কে,কি করলো? কার কি দোষ আছে? তা যাচাই বাছাই করে বিভিন্ন ধরনের বাজে সমালোচনা করা ইত্যাদি। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে এইগুলো আমাদের ব্রেইনে অনেক সমস্যা করে বা মস্তিষ্কে বিকৃত করে ফেলে এবং পরিশেষে মন মেজাজ খারাপ করে ফেলে। তাই মন মেজাজ ভালো রাখতে অন্যের সমালোচনা করে মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।

অনেকেই বলে থাকেন, অন্যের সমালোচনা নয়, আত্মসমালোচনাই বুদ্ধিমানের কাজ! তাহলে আপনি কেনই বা বুদ্ধিমানের কাজগুলো করবেন না। সবসময় বুদ্ধিমানের কাজ করেন, দেখবেন আপনার মন এমনিতেই অনেক ভালো থাকবে।

০৪। বড় স্বপ্ন দেখুন কিন্ত প্রত্যাশা কমিয়ে আনুন।

কিছু মানুষ আছে একসাথে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে, বেশি প্রত্যাশা করা উচিত না। কারণ প্রত্যাশা অনুযায়ী কোন ফলাফল না পেলে বা বড় স্বপ্ন বাস্তবায়ন না করতে পারলে, স্বাভাবিক ভাবেই কষ্ট লাগে এবং মন খারাপ হয়ে যায়। তাই বড় বড় স্বপ্ন দেখুন ঠিক আছে শুধু প্রত্যেকটা কাজে প্রত্যাশা কমিয়ে আনুন।

জীবনে উন্নত করতে চাইলে অবশ্যই বড় বড় স্বপ্ন দেখতে হবে, যারা সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পা রেখেছে তাদের প্রত্যেকেই বড় বড় স্বপ্ন দেখেছে ও আশা নিয়ে বেঁচে বেঁচেছিল। কিন্ত তাদের প্রত্যাশা খুব বেশি বড় থাকতো না। কারণ কোন কাজে ফলাফল খারাপ হতেই পারে, আপনি অনেক কাজ করেও ব্যর্থ হতে পারেন, সেরা পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা বিঘ্নিত হতে পারে। কিন্ত তাই বলে হাল ছেড়ে দিলে হবে না, আবার দাঁড়াতে হবে, নতুন ভাবে শুরু করতে হবে। যদি আপনার বড় বড় প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল না অর্জন করতে পারেন, তাহলে হতাশায় পড়ে যাবেন। হাল ছেড়ে দিবেন, বিভিন্ন ধরনের কুচিন্তা চলে আসবে অথবা নতুনভাবে শুরু করতে পারবেন না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার মন খারাপ হয়ে যাবে।

০৫। নিজের প্রতি সচেতন হওয়ার চেষ্টা করুন।

হঠাৎ আপনার মন মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে, কিছু করতে ভালো লাগছে না, কেন হয়েছে এর কারণ খুঁজে বের করুন। এবং তারপর থেকে নিজের প্রতি সচেতন হওয়ার চেষ্টা করুন। অপ্রিয় হলেও সত্য যে বেশিরভাগ সময় মন খারাপ হয়ে থাকে নিজের দোষেই বা নিজের অসচেতনার কারণেই। আপনি সঠিক ভাবে রাতে ঘুমাচ্ছেন না, সকালে অফিসে বা স্কুলে যাওয়ার পর বার বার ঘুম চলে আসছে, তখন যদি বস বা স্যার দেখে ঘুমিয়ে যাচ্ছেন, কাজে বা পড়াশোনায় মনোযোগ নেই একেবারেই, তখন কিছু একটা বলবে স্বাভাবিক। তারপর আপনি রাগ করে বা মন খারাপ করে চলে আসছেন। আচ্ছা একটু চিন্তা করেন তো কার ভুলের কারণে আপনি কথা শুনছেন, অবশ্যই আপনার। এছাড়াও অনেক ধরনের কাজে যদি আপনি নিজে অসচেতন হন, তাহলে ও একই সমস্যায় পড়তে হবে। তাই মন ভালো রাখার জন্য সবসময় নিজে সচেতন হওয়ার চেষ্টা করুন।

০৬। মন খুলে হাসার ও কথা বলার চেষ্টা করুন।

মন ভালো রাখার উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে মন খুলে হাসা ও সবার সাথে কথা বলা। আপনার মন যে কারণেই খারাপ থাকুক না কেন, সবার সাথে মন খুলে হাসিমুখে কথা বলুন, দেখবেন মন ভালো হয়ে যাবে।
প্রান খুলে হাঁসতে পারার অনেক সুফল রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি বেশি মন খুলে হাসলে, ব্রেইন সুস্থ থাকে ও হার্টের সমস্যা তুলনামূলক ভাবে খুব কম হয়ে থাকে। হাসি সম্পর্কের কোন ত্রুটি দূর করতে সাহায্য করে এবং এটি মানুষকে একে অপরকে কাছাকাছি রাখতে সাহায্য করে থাকে। মন খুলে হাসি ও কথা আপনার মনের সমস্ত দুশ্চিন্তা দূর করবে এক নিমিষেই ও আপনাদের সম্পর্ক ভালো রাখতে সাহায্য করবে। তাই মন ভালো রাখতে ফ্যামিলি মেম্বার, ভাই – বন্ধুদের সাথে মন খুলে হাসার ও কথা বলার চেষ্টা করুন।

০৭। বন্ধুদের সাথে বিকালে হাঁটতে বেরিয়ে যান।

মন খারাপ করে এক রুমে একা একা বসে আছেন, কিছুই করতে ভালো লাগছে না, তাহলে বন্ধুদের সাথে বিকালে হাঁটতে বেরিয়ে যান। প্রাকৃতিক বাতাশে হাঁটলে, সবার সাথে হাসি খুসি ভাবে কথা বললে, মন খারাপ চলে যেতে বাধ্য।

এবং প্রত্যেকটা মানুষেরই শারীরিক ব্যায়াম করা প্রয়োজন। এটি যেমন শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে ঠিক তেমনি মন ভালো রাখতে ও সাহায্য করে। যদি বিকেলে বন্ধুদের অথবা কাছের মানুষের সাথে ঘুরতে বের হন, তাহলে ২ টা উপকার হবে, ১। শারীরিক ব্যায়াম হবে ২। মন ভালো হবে। অনেকের মতে, নিজের মনকে ভালো রাখার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে এটি। তাই এখন থেকে বিষণ্ণতায় থাকলে, কোন কারণে মন খারাপ বা রাগ অভিমান থাকলে বন্ধুদের ফোন দিয়ে একসাথে প্রাকৃতিক পরিবেশে আড্ডা দেওয়ার চেষ্টা করুন।

০৮। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ুন।

মন ভালো রাখার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম কার্যকরী একটা দিক হচ্ছে নিয়মিত নামায পড়া। হ্যাঁ, মন, মস্তিষ্ক সতেজ করার জন্য, ভিতরের প্রশান্তির বা শরীর স্বাস্থ্য তাজা রাখার জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়া উচিত। নামাজের রয়েছে অনেক বৈজ্ঞানিক উপকারিতা, নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়। ফলে আমাদের স্মৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়। নামাজের মাধ্যমে আমাদের শরীরের একটি ব্যায়াম সাধিত হয়। এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সবাই করতে পারে। মস্তিষ্ক ভালো ও সচল থাকলে এবং শরীরের ব্যায়াম করলে আমাদের মন সতেজ থাকে।

এছাড়াও নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে। যেমন, ওজু করার সময় আমাদের দেহের মূল্যবান অংশগুলো পানি দিয়ে পরিষ্কার করা হয়। আর যখন আপনি নামাজে বসবেন, একটা নিরিবিলি পরিবেশ পাবেন তখন নিজের মস্তিষ্কে একটু বিশ্রাম দেওয়ার সুযোগ পাবেন। এই সুযোগে আপনি আপনার মন ভালো করতে পারেন। এইটা মুসলিম ভাইদের জন্য একেবারেই প্রযোজ্য এবং বাকিরা নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী কাজ করবেন। অর্থাৎ নিরিবিলি একটা পরিবেশে ৫/১০ মিনিট ধ্যানে বসার চেষ্টা করবেন, আর ইতিবাচক চিন্তা করবেন, দেখবেন এই ফর্মুলাটি মন ভালো করতে যতেষ্ট সহায়তা করবে।

০৯। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।

খাদ্যের গুরুত্ব আমরা সবাই জানি, তারপরেও পুষ্টিকর খাবারে আমাদের অনীহা আছেই। এইজন্যই আমরা নানান সমস্যায় পড়ি, নিয়মিত স্বাস্থ্যকর বা পুষ্টিকর খাবার না খেলে শরীর স্বাভাবিক ভাবেই অসুস্থ হয়ে যাবে। আর শরীর যদি অসুস্থ থাকে তাহলে মনতো খারাপ হবেই। তাই মন মেজাজ ভালো রাখার জন্য সকাল দুপুর রাতে ভালো ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। বর্তমানে খাবার একটা বিনোদন হয়ে গেছে, অনেকেই এইটা করে থাকে, ভালো মানের রেস্টুরেন্টে যাওয়া, বন্ধুদের নিয়ে একসাথে আড্ডা ও বিভিন্ন ধরনের স্পেশাল খাবার খাওয়া। এতে স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারি হবে ঠিক মন ভালো রাখতে ও বিরাট ভূমিকা রাখবে।
ভালো খাবার-দাবার খেলে মন এমনিতেই অনেক ভালো থাকে, সুস্থ থাকে শরীর, ফলে মন ও সতেজ থাকে। তাই সবার উচিত নিয়মিত খাওয়া এবং সবসময় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার খাওয়া।

১০। নিয়মিত সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।

ব্রেইন সতেজ রাখতে হলে নিয়মিত সঠিক সময়ে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। কিছু মানুষ আছে দিনে ৪/৫ ঘণ্টাও ঠিকভাবে ঘুমায় না, আবার অনেকে ১০/১২ ঘণ্টাও ঘুমায়। এইযে কোন সঠিক নিয়ম অনুসরন না করে ঘুমাচ্ছি, তাঁর প্রভাবই কিন্ত আমাদের ব্রেইনে পড়ে। যখন আপনি ৪/৫ ঘণ্টা ঘুমাবেন সেটাও আবার অসময়ে, তখন ভালো করে কাজ করতে পারবেন না, অফিসে গেলে ঘুম চলে আসবে, অর্থাৎ পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণে মস্তিষ্ক কাজ করবে না ঠিক ভাবে, তখনই কিন্ত আমাদের মন মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। ঠিক একই ভাবে কেউ যদি ১০/১২ ঘণ্টা ঘুমায় সময় নষ্ট হবে উঠার পর বিভিন্ন সমস্যার কারণে কাজ করতে পারবে না।

প্রতিটি মানুষের শরীর ও মন সুস্থ রাখার জন্য সঠিক বা পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমের প্রয়োজন। তাই আপনি যদি মন ভালো রাখতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত ঘুমান এবং সেইটা সঠিক সময়ে করার চেষ্টা করুন। বিজ্ঞান বলে, প্রতিটি মানুষের নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। আর ঘুমানোর সঠিক সময় হচ্ছে রাত ১২ টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত এবং বিকালে ১ ঘণ্টা, ফলে আপনার শরীর ও মন সুস্থ, সতেজ ও ভালো থাকবে।

মন ভালো রাখার উপায় গুলোর সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত ও কার্যকরী তথ্য পেয়েছেন। যা আপনার জীবনে সুখ বয়ে আনতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

জেনে নিন, ভালোবাসার মানুষকে খুশি করার ১০টি উপায়, এখানে ক্লিক করুন!

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here