নিয়মিত গাজর খাওয়ার ১০টি বিস্ময়কর উপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা

গাজর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অবশ্যই আপনার জানা উচিত, কারণ গাজরকে বলা হয় সুপার ফুড। খাদ্য উপাদান গুলোর মধ্যে এটি খুব শক্তিশালী। গাজর এক প্রকার সবজি। প্রায় সব দেশেই গাজর প্রচলিত আছে। তবে এশিয়া মহাদেশ গুলোতে যতেষ্ট পরিমাণে গাজর খাওয়া হয়। কারণ পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক গাজরই চীন দেশে উৎপাদিত হয়। বিভিন্ন উপায়ে গাজর খাওয়া যায়। যেমন – নান্না করে খাওয়া যায়, বিভিন্ন জুস বানিয়ে খাওয়া হয় এবং সবচেয়ে বেশি সালাদে এর ব্যবহার ব্যাপক রয়েছে। আমরা অনেকেই গাজর বেশি খায় না। কারণ গাজর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বেশি কিছু জানি না, এবং গাজরে কি পরিমাণ পুষ্টিগুণ আছে তাঁর ব্যাপারেও বেশি ধারণা নেই? গাজরে রয়েছে শক্তি, শর্করা, চিনি, খাদ্যে ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিনসমূহ ভিটামিন এ সমতুল্য, বেটা ক্যারোটিন, লুটিন জিজানথেন, থায়ামিন (বি১), রিবোফ্লাভিন (বি২), ন্যায়েসেন (বি৪প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫), ভিটামিন বি৬, ফোলেট (বি৯), ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, চিহ্ন ধাতুসমুহ, ক্যালসিয়াম, লোহা, ম্যাগনেসিয়াম , ম্যাঙ্গানিজ , ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম। এইজন্যই এটি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবারের মধ্যে অন্যতম। এখানে … Read more

পাকা কলা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

পাকা কলার উপকারিতা

কলার উপকারিতা অন্যান্য সব খাবারের চেয়ে অনেকগুণ বেশি। বহুল পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে কলা অতুলনীয় একটি ফল। কলা শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বব্যাপী একটি জনপ্রিয় ফল। তবে এটি বেশির ভাগ উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন দেশগুলোতে জন্মায়। এবং দক্ষিন-পূর্ব এশিয়াই কলার উৎপত্তিস্থল হিসেবে পরিগনিত। বাংলাদেশের সব জায়গাতেই কম বেশি কলার চাষ হয়ে থাকে, তবে নরসিংদী, ময়মনসিংহ, মুন্সীগঞ্জ, যশোর, বরিশাল, বগুড়া, রংপুর, জয়পুরহাট, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ এবং মেহেরপুর এলাকা গুলোতে অনেক বছর ধরে ব্যাপক ভাবে কলার চাষ হয়ে আসছে এবং এখনও হচ্ছে। কলার উপকারিতা সম্পর্কে অবশ্যই ভালোভাবে জানা দরকার, কারণ এটি শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। কলার রয়েছে অসাধারণ উপকারিতা। কারণ এটি বিভিন্ন গুণাগুণে সমৃদ্ধ একটি ফল। এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, আমিষ ও খনিজ পদার্থসহ আরও কিছু উপাদান এবং এটিতে ক্যালরি পাওয়া যাই যতেষ্ট পরিমাণে। প্রতিদিন ১/২ টি কলা খেতে পারলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ভালো ফল পাওয়া যায়। অনেক আশ্চর্যজনক উপকারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকেও মুক্তি … Read more

নিয়মিত খেজুর খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

সবচেয়ে গুণাগুণ সমৃদ্ধ ফল হচ্ছে খেজুর। অন্যান্য ফলের চেয়ে খেজুরের উপকারিতা রয়েছে যথেষ্ট। অতিপ্রাচীন কাল থেকেই খেজুর অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খাবার। প্রায় সবাই এটি খেতে অনেক পছন্দ করে কারণ খেজুর অত্যন্ত সুস্থাদু ও রুচিশীল একটি ফল, যার রয়েছে শরীরের জন্য আশ্চর্যজনক উপকারিতা। তবে আমরা সেই কার্যকরী উপকার থেকে বঞ্চিত হয়, কারণ হচ্ছে নিয়মিত না খাওয়া, অর্থাৎ অধিকাংশ মানুষ রমজান মাস আসলেই খেজুর খেয়ে থাকে। নিয়মিত সকালে ৪/৫ টা পরিষ্কার ও ভালোমানের খেজুর খেতে পারলে, যথেষ্ট উপকার পাওয়া যাই, যা শরীর স্বাস্থ্য ভালো ও উপযুক্ত রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই আজকে আমরা জানবো বিস্তারিত ভাবে খেজুর খাওয়ার ১০টি উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে যা আপনার শরীর উপযুক্ত ও রোগ মুক্ত রাখতে মুখ্য ভূমিকা রাখবে। খেজুরের ১০টি উপকারিতাঃ ০১। শরীরে শক্তি যোগায়। ০২। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে। ০৩। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ০৪। ত্বক ভালো ও সুন্দর রাখে। ০৫। হাড় সুস্থ ও মজবুত রাখে। ০৬। কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। ০৭। গ্লুকোজের অভাব দূর … Read more

পেয়ারা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

পেয়ারার উপকারিতা

পেয়ারার উপকারিতা এককথায় অতুলনীয়। দেশী ফলগুলোর মধ্যে পেয়ারা একটি জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু ফল। বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গাতেই পেয়ারা প্রচুর পাওয়া যায়। কিছু কিছু জেলাতে পেয়ারা বাগান করে চাষ করা হয়। প্রায় সবাই পেয়ারা খেতে পছন্দ করি। কারণ এটি রুচিশীল, খেতে অনেক ভালো লাগে ও যথেষ্ট সুস্বাদু। এছাড়াও এটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, এবং আরও অন্যান্য পুষ্টিগুণ। শরীরের জন্য বেশ উপকারি একটি ফল। নিয়মিত পেয়ারা খেতে পারলে, শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য এটি বিরাট ভূমিকা রাখে। পেয়ারার উপকারিতা অনেক তবে নিচে পেয়ারা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পেয়ারা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা ০১। ওজন কমাতে সহায়তা করে। ০২। ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। ০৩। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। ০৪। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ০৫। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ০৬। ত্বক সুস্থ রাখতে সহায়তা রাখে। ০৭। পাকস্থলীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ০৮। হার্টের সমস্যা কমায়। ০৯। চুল ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে। ১০। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ০১। ওজন কমাতে সহায়তা করে। … Read more

দাঁত সুস্থ, সুন্দর ও সাদা রাখার ১০টি উপায়

দাঁত সুস্থ রাখার উপায়

আপনি কি দাঁত সুস্থ ও সুন্দর রাখার উপায় গুলো জানেন? দাঁত কিভাবে পরিষ্কার ও ভালো রাখা যায়, কিভাবে দাঁতের হলদে ভাব দূর করা যায়, দাঁতের যত্ন নেওয়ার উপায়, দাঁতের গোড়া শক্ত করার এবং সবশেষে দাঁত ঝকঝকে সাদা করার উপায় গুলো সঠিক জানা আছে কি আপনার? যদি না জানা থাকে, তাহলে এই অণুচ্ছেদটি আপনাকে সবকিছু সঠিকভাবে জানাতে যতেষ্ট পরিমাণে সাহায্য করবে। অর্থাৎ আপনি এখানে জানতে পারবেন দাঁত সুস্থ, সুন্দর ও সাদা রাখার ১০ টি কার্যকর উপায়। তাহলে শুরু করা যাক – আমরা সবাই জানি সুন্দর হাসির জন্য সুন্দর দাঁতের প্রয়োজনীয়তা অতুলনীয়। সুস্থ, সুন্দর ও সাদা দাঁত সবাইকেই অনেক আকর্ষণীয় করে তুলে, সঠিক? তাহলে আপনার দাঁত কি সুস্থ, সুন্দর ও সাদা আছে? যদি আপনি ভালো করে সঠিক উপায়ে দাঁত পরিষ্কার করে থাকেন এবং আপনার দাঁত সুস্থ ও সুন্দর থাকে, তাহলে ভালো। যদি সবকিছু ঠিক না থাকে তাহলে নিচের ১০ টি উপায় আপনার জন্য কার্যকর হতে পারে। প্রথমেই জেনে নেই, দাঁত সুস্থ, সুন্দর … Read more

স্মার্ট হওয়ার ১০টি সহজ ও কার্যকরী উপায়

স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায়

স্মার্ট হওয়ার সহজ উপায় গুলোর সম্পর্কে অবশ্যই জানা দরকার। আসলে নিজেকে স্মার্ট দাবী করাটা কিন্ত এত সহজ নয়। যতেষ্ট নিয়ম কানুন ও গুণাবলীর মধ্য দিয়েই স্মার্টনেস হওয়া যায়। তাহলে আপনাকে জানতে হবে নিয়ম বা গুণাবলী গুলো কী কী? জানার পর অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে ও ধাপে ধাপে অভ্যাসে পরিণত করতে হবে। স্মার্টনেস বলতে কী বুঝায়? স্মার্টনেস হচ্ছে এমন একটি বুদ্ধিমত্তা বা চৌকস, যেটার দ্বারা সঠিক বিবেক বুদ্ধি অনুযায়ী কাজ করতে সক্ষম হওয়া, অন্যদের সাথে ভালো আচারন করা, নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করতে পারা, সবার কাছে বিনয়ী ও জ্ঞানী হওয়া, কোন একটি কাজে থাকা অবস্থাতেও চারদিকের সবকিছু সম্পর্কে সজাগ থাকা, সুন্দর ও সঠিক উপায়ে একটা ভালো কাজ নির্ভুল ভাবে সম্পর্ন করা, খুব দ্রুততার ও দক্ষতার সাথে ধারণা বের করে শুরু করতে পারা এবং সবসময় সবার সাথে নম্র, ভদ্র ও মার্জিত ভাষায় কথা বলার সক্ষমতা অর্জন করা যায়। স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তাঃ একটা ছেলে মেয়ের জন্য স্মার্টনেসের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। আপনি যদি সবার … Read more

সকালে ঘুম থেকে উঠে যে ৫টি কাজ করা উচিত না

ঘুম থেকে উঠে যে কাজ করা উচিত না

ঘুম থেকে উঠে যে কাজ করা উচিত না এই সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে । অর্থাৎ সকালে ঘুম ভাঙার পর যেকাজ গুলো করলে আপনার ক্ষতি হবে ও অন্যান্য কাজেও ব্যাঘাত আনবে। আপনি কি আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান? সকালে উঠেই আপনার পছন্দের কাজটি মনোযোগ দিয়ে করতে চান? তাহলে অবশ্যই আপনাকে খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে। কারণ তখন মন এবং ব্রেইন একেবারেই সতেজ থাকে, শরীরে ও যতেষ্ট শক্তি থাকে, ফলে খুব সহজেই যেকোনো কাজে ভালো করে ফোকাস দিতে পারা যায়। তবে শুধু খুব সকালে ঘুম থেকে উঠেই হবে না। আপনাকে কিছু কাজ অপেক্ষা করতে হবে। অর্থাৎ সকালে ঘুম থেকে উঠেই অন্ততপক্ষে ৫টি কাজ করা উচিত না। মাত্র ৫টি কাজ যদি আমরা অবহেলা করতে পারি তাহলেই কিন্ত পছন্দের কাজটি করতে পারবো মনোযোগ সহকারে এবং কাজের মাঝে কোন ধরনের বিরক্তি আসবে না। ঘুম থেকে উঠে যে কাজ করা উচিত না এই সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে আপনি জানতে পারবেন। ফলে আপনি আপনার শরীর সুস্থ্য … Read more