হৃদরোগীদের খাবার তালিকা জেনে নিন

হৃদরোগীদের খাবার

হৃদরোগের প্রধান কারণ রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি থাকে। পরিকল্পিত খাদ্যগ্রহণ নীতি মেনে চললে এই কোলেস্টেরল আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে। রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে যেসব খাবার প্রতিদিনের আহার তালিকায় রাখতে হবে অথবা দিতে হবে এবার তা জেনে নিন। আঁশযুক্ত খাদ্য বেশি খাবেনঃ • সবুজ শাক-সবজি • সালাদ • ছোলা, বুট • পেয়ারা • আমলকী, • কামরাঙ্গা • আমরা • লেবু • বরই চর্বি জাতীয় খাবার কম খাবেনঃ • উপকারি ফ্যাট বা অসম্পৃক্ত ফ্যাট জাতীয় খাবার • সব রকমের মাছ • সামুদ্রিক মাছ • উদ্ভিজ তেল – কর্ণওয়েল • সানফ্লাওয়ার ওয়েল • সয়াবিন তেল • সরিষার তেল যেসব খাবার পরিমিত পরিমানে খাবেনঃ • শর্করা জাতীয় খাবার • দুধ বা দুধের তৈরি খাবার • চিনি মিষ্টি জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব কম প্রতিদিনের খাদ্যতালিকা থেকে যেসব খাবার বাদ দিতে হবেঃ • খাসির মাংস • মাংসের চর্বি • গুরুর মাংস ( রানের মাংস মাসে ২/৩ বার অল্প পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে) • মগজ • … Read more

ফেসবুকের রিয়্যাক্ট বাটন ও তার ইতিকথা

Thankful button

ফেসবুক, বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। যার শুরুটা হয় ২০০৪ সালে। সূচনালগ্ন থেকে ব্যবহারকারীগন ফেসবুকে তাদের লিখা ও ছবিসহ বিভিন্ন কনটেন্ট আপলোড করার সুবিধা পায়। কিন্তু এসব কনটেন্ট এ অন্য ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দ-অপছন্দের কথা জানানোর কোন অপশন ছিলো না। পরবর্তীতে দীর্ঘ ৫ বছর পর ২০০৯ সালের ৯ ই ফেব্রুয়ারী ফেসবুকে প্রথমবারের মতো ‘Like’ নামক একটি বাটন সংযুক্ত করা হয়। যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা একে অন্যের পোস্ট করা কনটেন্ট এ নিজের পছন্দের কথা জানাতে পারতো এবং ফেসবুকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেই সংখ্যাটাও গননা করা হতো। ব্যবহারকারীরা কমেন্টে ‘Like’ সংযুক্ত করা সুবিধা পায় ২০১০ সালের জুন মাস থেকে। কিন্তু ব্যবহারকারীদের চাহিদা এখানেই থেমে থাকে নি। পছন্দের কনটেন্টগুলোকে ‘Like’ বাটনের দ্বারা স্বাগত জানাতে পারলেও, অপছন্দের কনটেন্টগুলোর জন্য ‘Dislike’ বাটনের দাবি উঠতে থাকে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। এ নিয়ে ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রশ্নেরও সম্মুখীন হতে হয়। তবে তিনি সাফ জানিয়ে দেন ‘ফেসবুক আপাতত ‘Dislike’ বাটন রিলিজের ব্যাপারে কিছু ভাবছে না। প্রকৃতপক্ষে … Read more

প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের প্রেষণা দেওয়ার বিভিন্ন কৌশল

প্রেষণা দেয়ার উপায়

প্রেষণা একটি মনস্তাত্ত্বিক ব্যাপার। এটি কর্মীদের উদ্দীপ্ত করে তোলে। প্রতিষ্ঠান কর্মীদেরকে প্রেষণাদানের মাধ্যমে উদ্দেশ্য অর্জনের চেষ্টা চালায়। প্রেষণার অবর্তমানে কর্মীদের সামর্থে্র পূর্ণমাত্রার যোগান পাওয়া যায় না। কর্মীদের বিভিন্নমুখী আচরণের কারনে প্রেষণা সাধারণ উদ্দীপক নির্ণয় করা অত্যন্ত কঠিন। তবুও ব্যবস্থাপনার বিশারদ ও মনোবিজ্ঞানীরা কর্মীদের প্রেষণাদানের বিভিন্ন উদ্দীপকের কথা বলছেন। এ কৌশল বা উদ্দীপকগুলোকে তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করে আলোচনা করা যায়। ০১। আর্থিক প্রেষণাঃ অর্থের সাথে সম্পৃক্ত প্রেষণাদানের এমন কৌশলগুলোকে আর্থিক কৌশল হিসেবে অভিহিত করা হয়। যেমনঃ – • উপযুক্ত বেতনঃ কর্মীদের প্রাথমিক চাহিদাপূরণের অন্যতম উপায় হলো তার শ্রম বা মেধার বিনিময়ে অর্জিত বেতন। সঠিক সময়ে উপযুক্ত বেতন পেলে কর্মী তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে স্বচ্ছন্দে বাঁচতে পারে। তাই বেতনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে কর্মীদের প্রেষিত করার একটি শক্তিশালী কৌশল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। • বোনাসঃ বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠানে কর্মীদের প্রাপ্য বেতনের অতিরিক্ত অর্থ বিভিন্ন উপলক্ষে বোনাস হিসেবে প্রদান করা হয়। বোনাস বিভিন্ন নামে দেওয়া হয় যেমন – উৎসব বোনাস, উৎপাদন বোনাস, ইত্যাদি। বোনাসকে কর্মীদের … Read more

মানবীয় আচরণের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ও গুণাবলী

মানবীয় আচরণ

মানুষ একটি জটিল প্রাণী। প্রতিটি মানুষের মধ্যে সুখ-দুঃখ, আনন্দ- বেদনা, ভালো লাগা, ভালোবাসা এবং হতাশার অনুভ্রতি বিদ্যমান। এসব কারণেই মানুষের আচরণও ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির হয়ে থাকে। অর্থাৎ মানবীয় আচরণের দৃষ্টিভঙ্গি গুলো নানা রকম হয়ে থাকে। তাই আচরণগত কারনে মানুষে মানুষে বিভিন্নতা লক্ষণীয়। নিচে মানবীয় আচরণে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আলোচনা করা হলোঃ ০১। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষঃ মানুষ জন্মগতভাবেই সামাজিক জীব হিসেবে পরিচিত। অর্থাৎ এটি মানুষের একটি সহজাত আচরণ। সামাজিক জীব হিসেবে মানুষের আচরণের দৃষ্টিভঙ্গি বহুকাল পূর্বের। আদিম মানুষের মধ্যে এ প্রবৃত্তি বিরাজমান ছিল। কোন কালেই মানুষ একা বাস করতে পারেনি। মানুষের এ আচরণগত দৃষ্টিভঙ্গি কখনোই পালটাবার নয়। শিল্প সংগঠনেও মানুষ দলবদ্ধভাবে কাজ করতে পছন্দ করে এবং গবেষণায় দেখা যাক যে, এককভাবে কাজ করার চেয়ে গ্রুপ বা দলীয় কাজের ফলাফল বরাবরই সন্তোষজনক হয়। তাই কোনো প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তি প্রেষণা ব্রিদ্ধির চাইলে দলীয় প্রেষণা বৃদ্ধিতেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়। দলীয় মনোবল উন্নত না হলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে কাম্য লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। ০২। যুক্তিবাদী … Read more

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? মার্কেটিং এর ধাপ ও ভবিষ্যৎ

ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে সেরা পেশা গুলোর মধ্যে অন্যতম। বর্তমান যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক। এবং দিন দিন এটির চাহিদা বেড়েই চলেছে। কারণ বর্তমান যুগই কিন্ত ডিজিটাল বা আধুনিক যুগ, প্রায় সব কিছু ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে, ডিজিটাল পদ্ধতিতেই এখন অনেক কাজ সম্পূর্ণ হচ্ছে। তাই মার্কেটিং অংশটাও এখন ডিজিটাল আকারে চলে আসছে। আপনি এখন বিশ্বের সব জায়গায় ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর বিপরিতে শুধু ডিজিটাল মার্কেটিং দেখতে পাবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং কি? শুধু মার্কেটিং বলতে আমরা কি বুঝি, যেকোনো পণ্য অথবা সেবা, বিজ্ঞাপন বা প্রচারণা করে বিক্রয় করা। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে, যেকোনো ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে, প্রধানত ইন্টারনেট এবং আরও অন্যান্য ডিজিটাল টুলস ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যেকোনো পণ্যের বা সেবার বিজ্ঞাপন ও প্রচারণা করাকে বোঝায়। অর্থাৎ, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধাপ যেমনঃ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও), সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (এসইএম), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (এসএমএম), সোশ্যাল মিডিয়া অপ্টিমাইজেশান, ই-মেইল মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-কমার্স মার্কেটিং, ডিসপ্লে এ্যাডভারটাইজিং, টিভি এ্যাডভারটিজিং, মোবাইল এসএমএস এবং … Read more

মার্ক জুকারবার্গের সেরা ১০টি উক্তি ও উপদেশ

মার্ক জুকারবার্গের উক্তি

মার্ক জুকারবার্গ এর উক্তি গুলো অবশ্যই জানা দরকার যদি আপনি ভালো ও উচ্চ পজিশনে যেতে এবং নতুন কিছু তৈরি করতে চান। বর্তমানে মার্ক জুকারবার্গকে চিনে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারণ তার হাতে রয়েছে বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ। যদি সঠিক উপায়ে সফল হতে চান, তাহলে সফল মানুষের উক্তি ও উপদেশ গুলো অনসুরন করতে পারেন। সফল মানুষদের মধ্যে মার্ক জুকারবার্গ একজন। তিনি তার মেধা ও কঠোর পরিশ্রম দিয়ে তৈরি করেছেন বিশ্বের জায়েন্ট কোম্পানি। এই পথ চলা সহজ ছিলনা অবশ্যই, অনেক বাধা বিপত্তির পর কিন্ত এই সাফল্য এসেছে। তিনি আমাদের জন্য কার্যকরী ও খুব উপকারি কিছু উপদেশ দিয়েছেন। তাহলে জেনে নেওয়া যাক মার্ক জুকারবার্গ এর ১০টি সেরা উক্তি। উক্তি ও উপদেশ গুলো জানার আগে তার সম্পরকে সংক্ষিপ্ত পরিচয় জেনে নিন। মার্ক জুকারবার্গ একজন আমেরিকান কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভেলপার। তার পুরো নাম মার্ক এলিয়ট জুকারবার্গ যার আসল পরিচিতি হল জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট ফেইসবুক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। তিনি বর্তমানে ফেইসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা … Read more

গরুর মাংসের কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা

গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা

গরুর মাংস সম্পর্কে আমরা সবাই জানি এবং কম বেশি সবাই খেয়ে থাকি। কিন্ত আপনি কি জানেন গরুর মাংসে খেলে কী হয়, কী পরিমাণ খাওয়া উচিত বা বেশি খেলে কোন সমস্যা হয় কিনা? বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষই গরুর মাংস খেতে পছন্দ করে। এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন গুরুর মাংস খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা। গরুর মাংস খাওয়ার কিছু উপকারিতাঃ • গরুর মাংসে রয়েছে অনেক ধরনের ভিটামিন। যাদের ভিটামিন এর অভাব রয়েছে বিশেষ করে ভিটামিন বি১২ ও ভিটামিন৬ রিবোফ্ল্যাবিন। হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিটা মানুষের দৈনিক ২.৪ মিলিগ্রাম বি১২ লাগে। তিন আউন্স গরুর মাংস বি১২-এর দৈনিক ৩৭% চাহিদা পূরণ করতে পারে। • আপনি মোটা হতে চান, শরীরের গঠন বৃদ্ধি করতে চান? তাহলে নিয়মত গরুর মাংস খান। অর্থাৎ গরুর মাংসে অনেক সম্পৃক্ত চর্বি থাকে। ফ্যাটের উপস্থিতির জন্য গরুর মাংস অনেক মজাদার হয়ে থাকে এবং শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে ফ্যাট রয়েছে ২.৬ গ্রাম। … Read more