ইংরেজি শেখার গুরুত্ব ও ১০টি কার্যকরী উপায়

ইংরেজি শেখার উপায়

বর্তমানে ইংরেজি শেখার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব অনেক রয়েছে। ইংরেজি শেখার ৭টি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে, যা আপনাকে ইংরেজি শিখতে সাহায্য যথেষ্ট করবে। বাংলায় একটা বহুল প্রচলিত প্রবাদ আছে ‘কিছু জানতে হলে শিখতে হয়। হ্যাঁ শিক্ষার ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা ছাড়া অনেক কিছু অজানা থেকে যাবে। সারা পৃথিবীর পরিসংখ্যান পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে, অধিক থেকে অধিকতর ছাত্র-ছাত্রী বিদ্যা অর্জনের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষাকেই বেছে নেয়। ইংরেজি শেখার প্রয়োজনীয়তা একটা কথা পরিষ্কার, নিজেদের আঞ্চলিক সীমার গণ্ডি পেরিয়ে একটু বাইরে গেলেই মত বিনিময়ের প্রধান মাধ্যম হিসেবে ইংরেজিকেই ব্যবহার করা হয়। সেক্ষেত্রে, বিকল্প অন্য কোন ভাষা তেমন একটা পাত্তা পায় না। কারণ ইংরেজি ভাষাটাকে আন্তর্জাতিক মাধ্যম বলা যেতে পারে। সর্বজনীন ভাষা বললেও অত্যুক্তি করা হবে না। আর ঠিক সেই কারণেই ইংরাজি ভাষা শেখা বর্তমান সমাজে এতটা জরুরী। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা। আধুনিক বিশ্বে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হলো ইংরেজি। ইংরেজি বিষয় নিয়ে আমাদের সকলের মধ্যে কমবেশি আতংক কাজ করে। ছাত্র, শিক্ষক, এমনকি অভিভাবক … Read more

আদর্শ সমাজ ও দেশ গঠনে ইসলামের ভূমিকা

আদর্শ সমাজ গঠনে ইসলামের ভূমিকা

আদর্শ সমাজ ও দেশ গঠনে ইসলামের ভূমিকা রয়েছে যথেষ্ট। এই আর্টিকেলে আপনি বিস্তারিতভাবে আদর্শ সমাজ ও দেশ গঠনে ইসলামের ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন সুন্দর ও ইসলামের নিয়ম কানুনের দ্বারা সমাজ গঠনের মধ্য দিয়ে দেশকে একধাপ এগিয়ে নেওয়া যাবে। আদর্শ জীবন গঠনে নৈতিকতার ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর মানবতার ধর্ম ইসলামে নৈতিকতার কথা বেশ শক্তভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। মানুষের সমাজব্যবস্থা, সমাজব্যবস্থার উন্নয়ন এবং ঐতিহাসিক ঘটনাপ্রবাহ প্রভৃতি কতিপয় খোদায়ী আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এই সমাজব্যবস্থা সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য আসমানি গ্রন্থ আল-কুরআন সুনির্দিষ্ট নীতিমালা উপহার দিয়েছে। খুব সহজ ও সুন্দরভাবে বলা হয়েছে। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধানের নাম, যা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশ্ব মানবতার জন্য পথ নির্দেশিকা হিসাবে প্রদান করা হয়েছে। এটি নীরেট কোন জীবন ব্যবস্থার নাম নয়, বরং জীবনের সকল দিক ও বিভাগে গাম্ভীর্যপূর্ণ ও আনন্দঘন পরিবেশ উপহার দিতেও ইসলামের জুড়ি নেই। মানবজীবনের সব ক্ষেত্রের দিকনির্দেশনা ইসলাম প্রদান করেছে। মানবসমাজ গঠনের মৌলিক উপাদান হলো পরিবার। তাই পরিবার গঠনের প্রতি ইসলাম খুবই গুরুত্ব আরোপ করেছে। পরিবার … Read more

আদর্শ ছাত্র হওয়ার উপায় ও তার গুণাবলী

আদর্শ ছাত্র হওয়ার উপায়

আদর্শ ছাত্র সমাজ ও দেশের সম্পদ। নিজেকে সুখী রাখতে হলেও প্রয়োজন আদর্শ ছাত্র হওয়া। কিভাবে আদর্শ ছাত্র হওয়া যায় ও তার গুনাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে জানতে পারবেন। ভালো ছাত্র হওয়ার উপায় ভাল ছাত্র হবার সুবিধা অনেক। সেই সব সুবিধের কথা জানেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। তাই কথা না বাড়িয়ে চলে যাই কিভাবে ভাল ছাত্র যায়। ডেইলি রুটিনঃ সময়ের সাথে সবচাইতে বেশি সঙ্গতিপুর্ন হল প্রতিদিনের রুটিন। এই রুটিনের মধ্যে খেয়াল রাখতে হবে সপ্তাহের সব দিনে টোটাল বিষয় সমুহ এসেছে কি না। যদি না আসে তবে সে অনুযায়ী সাজাতে হবে। প্রত্যেক সপ্তাহের কাজ সপ্তাহেই শেষ করতে হবে। পাঠ্যসুচীতে যা কিছু আছে তার সবটাই ঢেলে সাজানো হচ্ছে প্রথম কাজ। যে ছাত্র একটি সুন্দর রুটিন মেনে চলে সে ভাল না হয়ে পারেনা। দিনের প্রত্যেক ক্ষুদ্রাংশকেও ভেঙ্গে সাজাতে হয়। প্রতি দশ মিনিটের জন্য একটি কাজ করা যেতে পারে আর তার রেজাল্ট মাসের শেষে মিলিয়ে দেখলে এমনিতেই ডেইলি রুটিনের গুরুত্ব বুঝা যাবে। সময় পরিকল্পনাঃ … Read more

আদর্শ ছাত্রের ভূমিকা ও কর্তব্য কি হওয়া উচিত

আদর্শ ছাত্রের ভূমিকা

একজন আদর্শ ছাত্রের ভূমিকা পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য অনেক রয়েছে। সমাজ ও দেশকে উন্নত করার জন্য আদর্শ ছাত্রদের প্রয়োজন রয়েছে। ছাত্র জীবনেও বিশেষ কিছু দায়িত্ব রয়েছে। যথা- নিরক্ষরতা দূরীকরণে ছাত্ররা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। কোনো ছাত্র যদি প্রতি বছর দুইজন করে নিরক্ষর মানুষকে লেখাপড়া শেখায় তবে বাংলাদেশের নিরক্ষরতার হার একেবারেই কমে যাবে এবং এক পর্যায়ে শূন্যের কোঠায় এসে নামবে। এছাড়া পড়াশোনার ফাঁকে ছাত্ররা সমাজ উন্নয়নের কাজ করতে পারে, যেমন:- বৃক্ষরোপণ, ছোট রাস্তা, পুল, সাঁকো মেরামত, কচুরিপানা ও আবর্জনা পরিষ্কার। ছাত্ররা একত্র হয়ে এ কাজগুলো করে সমাজের সেবামূলক অনেক কাজে অংশগ্রহণ করতে পারে। এছাড়া জনগণকে কুসংস্কার ও ভ্রান্ত ধারণা হতে মুক্ত করে তাদের মধ্যে সামাজিক চেতনা জাগ্রত করতে পারে। দেশ ও দশকে ভালোবাসা ছাত্রজীবনের প্রধান কর্তব্য। ছাত্ররাই দেশের সচেতন নাগরিক। দেশের প্রয়োজনে তারাই এগিয়ে আসে। ছাত্র জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হলো: ১। প্রত্যেক কাজের নিয়মনীতি সময় অনুযায়ী পালন করতে হবে। ২। চরিত্র গঠনের জন্য সত্যবাদী, সদাভাষী, বিনয়ী ও ন¤্র হতে … Read more

সমাজ ও দেশ গঠনে সুশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা

সুশিক্ষার প্রয়োজনীয়ত

সমাজ ও দেশ গঠনে সুশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে অনেক। একটি দেশ তত উন্নত হবে, যত উন্নত হবে সুশিক্ষার হার। ভালো একটা সমাজ ও দেশ তৈরি করতে, দুর্নীতিমুক্ত ও শান্তিপ্রিয় দেশের জন্য অবশ্যই সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। সুশিক্ষার প্রয়োজনীয়তা শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড এই বাক্যটি আমরা শুনে এসেছি বাল্যকাল থেকে। তবে আজকের বাস্তবতায় এ বাক্য খানিকটা বদলে গেছে। এখন বলা হয় ‘সুশিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড‘। হ্যাঁ এটাই সত্য, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড নয়, বরং হবে সুশিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। সভ্যতার ঊষালগ্নে মানুষ যখন শিক্ষার পথে পা বাড়ায়, তখন থেকে পরবর্তী বহুকাল পর্যন্ত শিক্ষিত লোকজনের মাঝে সুশিক্ষাই বিরাজমান ছিলো। তারা উন্নত নৈতিকতাসহ আদর্শবাদী ব্যক্তিবর্গ হিসেবে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের নিকট সমাদৃত ছিলেন। তারা সর্বদা সত্যকথা বলতেন; সহজ-সরল পথে চলতেন; মানুষের কল্যাণে নিজেদের উৎসর্গ করতেন। আর কেউ যদি অনিচ্ছা সত্ত্বেও সামাজিকভাবে অন্যায় কোনো কাজ করে বসতেন, তাহলে তিনি নিজেই তা স্বীকার করতেন। সাক্ষীর প্রয়োজন হতো না। সে পর্যন্ত শিক্ষিত মানুষকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা হতো এবং এটা ছিল সর্বজনস্বীকৃত। একটি … Read more

শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী হওয়া উচিত

শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য

শিক্ষা মানুষকে যথেষ্ট উন্নত করে সফলতার পথে ধাবিত করে। আসলে শিক্ষার প্রকৃত লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য কি হওয়া উচিত? শিক্ষিত ও ভালো মানুষ হয়ে সমাজ এবং দেশের জন্য কি কাজ করা উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে জানতে পারবেন। শিক্ষার লক্ষ্য হওয়া উচিত • বড় ছোট, ধনী গরীব মিলেমিশে থাকা • বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম থেকে বিরত থাকা • দেশ ও সমাজের জন্য কাজ করা • বাস্তবতা বুঝে কাজ করা দরকার • মূল্যবোধ এবং নৈতিকতার চর্চা • শুধু সার্টিফিকেট এর জন্য না পড়া • সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করা শিক্ষা সভ্যতার বিকাশ ঘটায়। শিক্ষাই মানুষকে বন্য জীবন থেকে সভ্যতার আলোয় ফিরিয়ে দিয়েছে। একজন মানুষ কিভাবে থাকলে সুখে ও আনন্দে থাকতে পারবে তা শিখিয়েছে শিক্ষা। শিক্ষাই মানুষকে ‘মানুষ’ হিসেবে তৈরি করে। বিশেষ করে সমাজে সবাই ঘাড় উঁচু করে, মেরুদণ্ড সোজা করে বাঁচতে চায়। মেরুদণ্ডহীন হয়ে বাঁচার শখ বা স্বাদ কারো নেই। আমরা অনেকেই ‘শিক্ষিত’ বলে গর্ব করি, কিন্তু শিক্ষার আসল রূপ কী হওয়া … Read more

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এর সুবিধা ও অসুবিধা

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি

বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বাক্যটির সাথে বিশ্বের প্রায় সবাই পরিচিত। এককথায় বলা চলে, বর্তমান যুগ তথ্য প্রযুক্তির যুগ। এই আর্টিকেলে আপনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এর ক্ষেত্র, সুবিধা ও অসুবিধা গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত ও কার্যকরী তথ্য জানতে পারবেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি (ইংরেজি: Information and communications technology (ICT)) সাধারণভাবে তথ্য প্রযুক্তির সমার্থক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। প্রকৃতপক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এক ধরনের একীভূত যোগাযোগব্যবস্থা এবং টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও তৎসম্পর্কিত এন্টারপ্রাইজ সফটওয়্যার, মিডলওয়্যার তথ্য সংরক্ষণ, অডিও-ভিডিও সিস্টেম ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এমন এক ধরনের ব্যবস্থা যার মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী খুব সহজে তথ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ, সঞ্চালন ও বিশ্লেষণ করতে পারেন। প্রযুক্তিতে আইসিটি শব্দটির ব্যবহার শুরু করে একাডেমিক গবেষকরা ১৯৮০ সালের দিকে। কিন্তু শব্দটি জনপ্রিয়তা লাভ করে ১৯৯৭ সাল থেকে। স্টিভেনসন ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্য সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই শব্দটি উল্লেখ করেন, যা পরবর্তীতে ২০০০ সালে যুক্তরাজ্যের নতুন জাতীয় পাঠ্যপুস্তকে সংযোজন করা … Read more